আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন।HealthAwareBD ব্লগ ওয়েবসাইটে”হেলথ টিপস” ক্যাটাগরিতে আপনাদের স্বাগতম। সুস্থ জীবন গড়তে এবং মনোযোগ স্থাপনের মধ্য দিয়ে আমরা কি কি উপায়ে সুস্থ থাকতে পারি আর সুন্দর জীবন গড়তে পারি এটা আপনাদের মাঝে পর্যায়ক্রমে তুলে ধরা হবে,
গণতন্ত্রকে সফল করতে হলে সুস্বাস্থ্যসম্পন্ন শক্তিশালী নাগরিক অপরিহার্য। একজন অস্বাস্থ্যকর মানুষ প্রতিটি ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করে। এই আধুনিক যুগে শিল্প, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের কারণে জীবন কঠিন ও ব্যস্ত হয়ে উঠছে। স্বল্প সময়ের কারণে আজকের মানুষ তার স্বাস্থ্যের প্রতি উদাসীন হয়ে পড়ছে। একজন সুস্থ মানুষ সমাজের মেরুদণ্ড হিসেবে বিবেচিত হয়।স্বাস্থ্য শিক্ষা হল অভিজ্ঞতার সমষ্টি যা ব্যক্তিগত সম্প্রদায় এবং সামাজিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভ্যাস, দৃষ্টিভঙ্গি এবং জ্ঞানকে অনুকূলভাবে প্রভাবিত করে।
মনোযোগের বৈশিষ্ট:
১) মনোযোগের কেন্দ্রানুগতা:
2)নির্বাচন প্রক্রিয়া:
৩) মনোযোগ সংশ্লেষণ ও বিশ্লেষণ প্রক্রিয়া-
৪) মনোযোগের পরিবর্তন:
মনোযোগ কোন বিষয় বস্তুকে কেন্দ্র করে বেশিক্ষণ স্থায়ী থাকতে পারে না। আমাদের পরিপূর্ণ মানসিক ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমরা কোন বস্তুকে ইচ্ছামত সময় চেতনার কেন্দ্রস্থলে ধরে রাখতে পারিনা। এই পরিবর্তনশীলতা অন্যান্য বস্তুগত ও ব্যক্তিগত অবস্থার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
৬) মনোযোগের পরিসর;
আমরা ইচ্ছানুসারে বেশিক্ষণ কোন একটি বস্তুর প্রতি মনোযোগ দিতে পারি না কারণ অনেক বস্তুকে একই সঙ্গে চেতনার কেন্দ্রস্থলে উপস্থাপিত করতে পারি না। ব্যক্তিগত এই সীমাকে বলা হয় মনোযোগের পরিসর।
শারীরশিক্ষার কার্যক্রম রূপায়ণে মনোযোগের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। শারীর শিক্ষা ব্যক্তি মানুষের সর্বাঙ্গীণ বিকাশ করার লক্ষ্যে শরীরকে মাধ্যম করে শিক্ষা ব্যবস্থা সংগঠিত করে। শিক্ষার্থী শারীর শিক্ষার কার্যক্রমের প্রতি মনোযোগী হলে শিখন কার্যক্রম ত্বরান্বিত হবে এবং বহুদিন কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারবে। শারীরশিক্ষার শিখন দেওয়ার সময় ছাত্রদের সামনে মিউজিক ব্যবহার করে ব্যায়াম করালে বাজনার তীব্রতা আকর্ষণ করবে এবং ব্যায়ামের প্রতি মনোযোগী হবে। শারীরশিক্ষার কার্যক্রম পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন সুশৃঙ্খল আকারে সজ্জিত করলে ছাত্ররা মনোযোগী হবে। প্রয়োজনে কার্যক্রম পরিবর্তন করার মধ্যে ছাত্রদের মনোযোগী করা যাবে। এছাড়া নতুন নতুন সরঞ্জাম এবং দক্ষতা বিষয়ক শিখনের পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে ছাত্রদের মনোযোগী করে তোলা যায় ।
সুস্থ থাকার জন্য ২০টি টিপস (20 tips to stay healthy)
২)মানসিক চাপ কমাতে হবে ।
৩)পর্যাপ্ত ও ভালো ঘুমায়তে হবে ।
৪)ধূমপান বন্ধ করতে হবে ।
৫)অলস শুয়ে-বসে থাকা কমাতে হবে ।
৬)প্রচুর ফল ও শাকসবজি খায়তে হবে ।
৭)লবণ ও চিনি কম খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে ।
৮)নিয়মিত খাওয়া ও পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করুন ।
৯)প্রচুর পানীয় পান করতে হবে ।
১০)সঠিক ওজন বজায় রাখতে হবে ।
১১)কায়িক শ্রমকে অভ্যাসে পরিণত করতে হবে ।
১২)স্যাচুরেটেড ফ্যাটের বদলে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ভরা খাবার খায়তে হবে ।
১৩)খাদ্য তালিকায় বিভিন্ন রকমের খাবার রাখতে হবে ।
১৪)লাঞ্চের বিরতিতে বাইরে ঘুরে আসবো,যাতে নিজের ভালো লাগবে ।
১৫)শরীর সুস্থ রাখার জন্য আমাদের প্রতিদিন নিয়মিত স্নান করাতে হবে ।
১৬ )আমরা প্রতিদিন যে জামা কাপড় ব্যবহার করি তা নিয়মিত পরিষ্কার করা দরকার ।
১৭)সুঅভ্যাস গঠন – আমাদের উচিত কুঅভ্যাস ত্যাগ করা, সুঅভ্যাস গঠন করা।
১৮) বিনোদনে থাকার চেষ্টা করুন ।
১৯)শখের কাজ করুন ।
২০)পছন্দের লোকের সাথে সময় কাটালে নিজের মন ভালো থাকে ।